![](https://www.hdhomeo.com/wp-content/uploads/2015/04/ear.jpg)
কান (Ear):
কানের মাধ্যমে শুনে থাকি ও দেহের ভরসাম্য বজায় থাকে।
এর ৩ টি অংশ :
ক) বহিঃকর্ন (External Ear) :
এর দুটি অংশ। বাহিরের অংশ সচারাচার দেখতে পাই তার নাম পিনা। এর সাহায্যে বাহিরের শব্দ তরঙ্গ প্রতিফলিত হয়ে কানের ভিতওে প্রবেশ করে। পিনা তরুণাস্থি দিয়ে তৈরী।
আর সুর নল যা হাড় ও তরুণাস্থি দিয়ে তৈরী তার নাম এক্সটার্ণাল অডিটরি ক্যানেল। এর মধ্যে ছোট ছোট গ্রন্থি ও চুল আছে। খৈল এখানে জমে। এটি কানের পর্দা (Tympanic Membranc) দিয়ে মধ্য কর্ণ থেকে পৃথক।
মধ্য কর্ণ (Middle Ear):
টেম্পোরাল হাড়ের মধ্যে অবস্থিত ক্ষুদ্র প্রকোষ্ঠ যা কানের পর্দা দিয়ে বহি: কর্ণ থেকে পৃথক। ইউস্টেশিয়ান টিউব (Eustachian Tube) নামক তরুণাস্থি নল দ্বারা ন্যাযোফ্যারিংক্রা এর সাথে যুক্ত। এর মধ্যে বাতাস, ছোট ৩ টি হাড়, দুইটিক্ষুদ্র মাংসপেশী থাকে। শব্দ তরঙ্গ এখান থেকে অন্তঃকর্ণে যেয়ে থাকে।
অন্তঃকর্ণ (Internal Ear):
এর বিভিন্ন অংশের নাম – ভেষ্টিবিউল, ককলিয়া, সেমিসার্কুলার ক্যানেল, স্যাকিউল ইত্যাদি। এটি টেম্পোরাল হাড়ের মধ্যে মধ্যে অবস্থিত। শব্দতরঙ্গ এখানে এসে পৌছার পর শব্দবাহী স্নায়ুর প্রান্তভাগ উত্তেজিত হয় এবং সে উদ্দীপনা (Impulsa) ভেষ্টিবিউলো ককলিয়ার নার্ভ নামক স্নায়ুর দ্বারা মস্তিস্কে যায় এবং মানুষ শব্দ শুনতে পায় ও এর অর্থ বুঝতে পারে।
সফল রোগীর ভিডিও প্রমাণ
[PGPP id=1214]