What is acetonemia or ketonemia? And his treatment and medicine.
ডায়াবেটিস মেলাইটাসের ফলে রক্তে অস্বাভাবিক পরিমাণে কিটন বডির উপস্থিতিকে এসেটোনেমিয়া (Acetonemia) বা কিটোনেমিয়া (ketonemia) বলে।
কিটন পরীক্ষার ফলাফলঃ
normal/negative | less than 0.6 millimoles per liter (mmol/L) |
low to moderate | 0.6 to 1.5 mmol/L |
high | 1.6 to 3.0 mmol/L |
very high | greater than 3.0 mmol/L |
- 1 Millimoles Per Liter (mmol/L) =18 Grams Per Liter (g/L)
এসেটোনেমিয়া (Acetonemia) বা কিটোনেমিয়া (ketonemia) লক্ষণ সমূহ:
প্রাথমিক ভাবে নিম্নোক্ত লক্ষণ দেখা দিতে পারে
- মুখ শুষ্ক থাকা।
- অত্যন্ত পিপাসা লাগা।
- ব্লাড সুগার লেভেল 240 (mg/dL) থেকে বৃদ্ধি পায়।
- বার বার প্রস্রাব হওয়া।
কিটন লেভেল হাই (High) হলে নিম্নোক্ত লক্ষণ দেখা দিতে পারে
- মনের কনফিউশন।
- অত্যন্ত ক্লান্তি।
- আরক্তিম চর্ম।
- দুর্গন্ধ যুক্ত শ্বাসপ্রশ্বাস।
- বমি ও বমি ভাব।
- পাকস্থলীতে ব্যথা।
- শ্বাসপ্রশ্বাসে সমস্যা।
কিটন লেভেল ভেরি হাই (Very high) হলে নিম্নোক্ত লক্ষণ দেখা দিতে পারে
- ব্রেইন ফুলে যাওয়া।
- জ্ঞান হারিয়ে ফেলা।
- কোমাতে চলে যাওয়া।
- মৃত্যু।
এসেটোনেমিয়া বা কিটোনেমিয়ার হোমিপ্যাথিক ঔষধ সমূহ:
[Murphy ] [Clinical]ACETONEMIA, BLOOD : (9)
1 Carb-ac, 1 Phenob, 2 Acet-ac, 1 Am-c, 1 Ars, 1 Caust, 1 Op, 1 Sul-ac, 1 Ter,
[Murphy ] [Clinical]ACETONEMIA, BLOOD :Child, in : (2)
1 Carb-ac, 1 Phenob
এনালাইসিস যোগ্য রোগ লক্ষণ সমূহ:
১. এসেটোনেমিয়া রোগ।
২. মুখ শুষ্ক থাকে কিন্তু পিপাসা নেই।
৩. ঘন ঘন প্রস্রাব হয় মাঝে মাঝে টয়লেটে যাওয়ার আগেই প্রস্রাব হয়ে যায়।
৪. শরীরের নানান স্থানে লাল স্পট।
৫. অত্যন্ত দুর্বলতা।
৬. শ্বাসপ্রশ্বাসে দুর্গন্ধ।
৭. শরীরের কোথাও ব্যথা হলে ভমিভাব হয়।
Repertorization:
হোমিওপ্যাথি চিকিৎসার ফলাফল:
১. এসেটোনেমিয়া বা কিটোনেমিয়া অত্যন্ত ক্রনিক রোগ।
২. অল্প সময়ে এ রোগ আরোগ্য করা প্রায় অসম্ভব। যদিও হাজারে ২/১ জন রোগী অল্প কিছুদিন হোমিও চিকিৎসা নিয়ে আরোগ্য হয় কিন্তু এটা সার্বজনীন নয়।
৩. রোগীর রোগ লক্ষণ সমূহ অতি ধীরে ধীরে কয়েক বৎসর সময় নিয়ে আরোগ্য হয়।
৪. কিছু কিছু রোগীর রোগ লক্ষণ অনেকটা কমে কিন্তু কিটোন পরীক্ষার ফলাফলে উন্নতি আসেনা। হোমিওপ্যাথি ডাক্তার হিসাবে একজন রোগীকে অন্য প্যাথির তুলনায় বেশী দিন সুস্থ রাখতে পারাটাও কম সাফল্য নয়।
৫. উল্লেখিত বিষয় সমূহ রোগীকে ভালো ভাবে বুঝিয়ে বলতে হবে, উপশম ও আরোগ্যের মধ্যে পার্থক্য বুঝাতে হবে। অন্যথা রোগী ধৈর্য ধরে চিকিৎসা চালাবে না ও হোমিও প্যাথির দুর্নাম করবে।