I am text block. Click edit button to change this text. Lorem ipsum dolor sit amet, consectetur adipiscing elit. Ut elit tellus, luctus nec ullamcorper mattis, pulvinar dapibus leo.
Chin-s | মাথার ভিতর যেন কলের যাঁতা ঘুরতেছে এরূপ অনুভূত হয়। |
Chin-s | কানের ভিতর বিশেষত বাম কানে অল্পক্ষনস্থায়ী স্নায়ুশৃল, প্রতিবার একই সময়ে আরম্ভ হয়। |
Chin-s | শরীর অত্যন্ত দুর্বল ও অবসন্ন, সামান্য পরিশ্রম করলেই হৃদপিন্ডের ধুকধুকানি বাড়ে। |
Chin-s | পিঠের শিরদাঁড়া টিপলে বেদনা অনুভূত হয়। |
Chin-s | মাথার পিছন হতে কপাল পর্যন্ত ব্যথা। |
Chin-s | বাম চোখ নাচে বিশেষত সন্ধার সময়ে। |
Chin-s | জ্বরের শীত অবস্থায় শিরাগুলি ফোলা ও ব্যথাযুক্ত হয়। |
Chin-s | ঘাম হয়ে রোগী অত্যন্ত দুর্বল হয়ে পড়ে, বসে থাকলে মাথায় প্রচুর ঘাম হয়। |
উচ্চতর শক্তির একমাত্ৰা চিনিনাম সালফ কোন কোন সময় চাপা পড়া ম্যালেরিয়া রোগ ফিরিয়ে আনতে পারে এবং রোগের আক্রমণ কাল ফিরে আসে। ম্যালিরিয়া রোগের উপর এই ঔষধের প্রভাব সন্দেহাতীত, হোমিওপ্যাথিতে এই ঔষধ খনই নির্দেশিত হবে, যখন সুস্থভাবে নির্দিষ্ট সময় পর পর রোগ গলক্ষণের প্রকাশ এবং শির দাঁড়ায় অনুভূতি প্রবণতা লক্ষণ দুটি পাওয়া যাবে।তরুণসন্ধিবাত।বহুসন্ধির গেঁটে বাত। চুলকানি ও সরলান্ত্রের রক্তপার্থক্য। পুরাতন নেফ্রাইটিস রোগের লক্ষণাবলী। চক্ষু গোলকের পশ্চাৎ অংশের স্নায়ুশূল এবং হঠাৎ করে দৃষ্টিশক্তির লোপ। রক্তবহানলী সূতার মত। হিক্কা।
রক্ত– অত্যন্ত দ্রুতগতিতে লোহিত রক্তকণিকার পরিমাণ কমাতে থাকে এবং এই সংঙ্গে হিমোগ্লবিনের পরিমাণ কমতে থাকে তৎসহ শরীর থেকে ক্লোরাইডের নিঃসরণের পরিমাণের বৃদ্ধি। রক্তে বহু নিউক্লিয়াসযুক্ত শ্বেতকণিকার আধিক্য দেখা যায়।
মাথা কপালে ও রগের দিকে বেদনা। দুপুরের দিকে ধীরে ধীরে বৃদ্ধি পায়। ম্যালেরিয়া রোগজনিত কারণে মাথার যন্ত্রণা, তৎসহ মাথাঘোরা ও মাথার ভিতর দপদপানি। বামদিকে বেশী হয়। রাস্তায় চলাফেরার সময় পড়ে যায়। পুনরায় উঠে দাঁড়াতে অক্ষম। দৃষ্টিশক্তির ক্ষীণ।
কান – কানের ভিতর প্রচণ্ড ঝিন্ ঝিন, বুজ বুজ, ও গর্জনের মত শব্দ, তৎসহ বধিরতা।
মুখমণ্ডল – চোখের নীচের অংশ থেকে স্নায়ুশূল শুরু হয়; চোখের ভিতর এবং চোখের চারিপাশে প্রসারিত হয়। ঠিক নিদির্ষ্ট সময়ে বেদনা ফিরে আসে; চাপে উপশম।
মেরুদণ্ড – পিঠের উপর থাকা শিরদাঁড়ায় কশেরুকাগুলি অতিরিক্ত অনুভূতি প্রবণ; চাপ দিলে বেদনা। শেষ গ্রীবা কশেরুকা অনুভূতি প্রবণ। বেদনা মাথা ও ঘাড় পর্যন্ত প্রসারিত হয়।
প্রস্রাব – রক্তমিশ্রিত। ঘোলাটে, পিচ্ছিল, কাদার মত রঙ। চর্বির মত তলানিযুক্ত। সামান্য পরিমাণে ইউরিয়া ও ফসফরিক অ্যাসিড তৎসহ অতিরিক্ত পরিমাণে ইউরিক অ্যাসিড ও ক্লোরাইডের আধিক্য দেখা যায়। তৎসহ শরীরের তাপমাত্রা স্বাভাবিক অবস্থা থেকে কম হয়। প্রচুর প্রস্রাব। প্রস্রাবে অ্যালবিউমিনের উপস্থিতি।
চামড়া – চুলকায়; লালবর্ণের উদ্ভেদ, আমবাত, জন্ডিস, ফোস্কা, পূজযুক্ত উদ্ভেদ, পাপিউরা। অতিরিক্ত অনুভূতি প্রবল, চামড়া কুঁচকানো।
জ্বর – শীতভাব দৈহিক বিকাল তিনটার সময় দেখা দেয়। শীত করার সময় শরীরের বিভিন্ন অংশে বেদনাযুক্ত শিরাস্ফীতি। এমনকি গরম ঘরের ভিতর থাকলেও কাঁপুনি হয়। দুঃসহ যন্ত্রণা। শরীরের তাপমাত্রা স্নায়বিক অবস্থার থেকে কম।
সম্বন্ধ–তুলনায়– চিনিনাম স্যালিসিল (বধিরতা, কর্ণনলীর প্রদাহ)। আর্সেনিক; ইউপেটোরিয়াম; মিথাইলব্লু; ক্যাম্ফর-মোনো-ব্রোমাইড (বলা হয় এই ঔষধটি কুইনিনের কাজ বাড়িয়ে দিয়ে থাকে এবং এই কাজকে অধিক মাত্রায় স্থায়ী হতে সাহায্য করে।
বাজা – এটি একটি পূর্ব ভারতীয় ঔষধ বিশেষ (বলা হয় যে সকল প্রকার সবিরাম জ্বর এই ঔষধের আয়ত্তের মধ্যে পড়ে। দপদপ করে মাথার যন্ত্রণা, চক্ষুরক্তবর্ণ, মুখমণ্ডলে থেকে আগুনের হল্কা বেরুতে থাকে। যকৃৎ ও প্লীহায় বিবৃদ্ধি। শোথ। এছাড়াও প্যামবোট্যানো, সবিরাম জ্বর, মেক্সিকোদেশের ঔষধ বিশেষ।
ঔষধ – পার্থেনিয়াম; নেট্রামমিউর; ল্যাকেসিক; আর্নিকা, পালসেটিলা।
শক্তি – ১x থেকে ৩x বিচূর্ণ; এছাড়াও ৩০ শক্তি এবং উচ্চতর।