About Lesson
বিষয়: প্যাথলজী বা রোগ নির্ণয় (Pathology)
থিওরি ক্লাশ: ১৮টি প্র্যাকটিকেল ক্লাশ: ৫টি
ক্লাশের সময়: জানুয়ারী – মে, সোমবার- রাত ৮.৩০টা – ৯.৩০টা
সেপ্টেম্বর-ডিসেম্বর: পরীক্ষা প্রস্তুতি, প্র্যাক্টিক্যাল খাতা প্রস্তুত, এসাইনমেন্ট লেখা ও বক্তব্য শিক্ষা।
শিক্ষক: ডা. গোপেশ চন্দ্র রায়
ক্রমিক নং | পাঠের নাম | ক্লাশ সংখ্যা |
১ | প্যাথলজীর সংজ্ঞা ও শ্রেণিবিভাগ। হোমিওপ্যাথিতে প্যাথলজী শিক্ষার প্রয়োজনীয়তা | ১টি |
২ | প্যাথলজীর হোমিওপ্যাথিক ও এলোপ্যাথিক দৃষ্টিভঙ্গির পার্থক্য | ১টি |
৩ | সাধারণ প্যাথলজী : ক. প্রদাহ (তরুণ ও পুরাতন) এবং রিপেয়ার খ. টকসিমিয়া, সেপটিসিমিয়া বা রক্তদুষ্টি, ব্যাকটেরেমিয়া গ. ডিজেনারেশন, নেক্রোসিস, গ্যাংগ্রিন, আলসার ঘ. গ্রোথ এন্ড ডিজ-অর্ডারস্ : এট্রপি বা কলাশীর্ণতা, হাইপার ট্রাপি বা কলার অতিবৃদ্ধি, হাইপার প্লাসিয়া বা কলা বিবর্ধণ, এনাপ্লাসিয়া ও মেটাপ্লাসিয়া ঙ. নিউপ্লাসিয়া শ্রেণিবিভাগ, বিনাইন টিউমার, ম্যালিগন্যান্ট টিউমার চ. কনজেশন বা রক্তবদ্ধতা ছ. কোগুলেশন বা ঘনীভূত জ. থ্রোম্বোসিস, এম্বোলিজম, রক্তস্বল্পতা, কলাবিনষ্টি বা ইনফ্রাকশন জ. ইডিমা বা শোথ, রক্তক্ষরণ, শক বা অভিঘাত ঝ. এনিমিয়া, লিউকিমিয়া, পারপিউরা ঞ. ইমমিউনিটি এবং অতি সংবেদনশীলতা | ৭টি |
৪ | ব্যাকটেরিওলজী বা রোগ-জীবাণু শাস্ত্র : ক. জীবাণুমুক্তকরণ খ. ব্যাকটেরিয়া ও ভাইরাসের শ্রেণিবিভাগ গ. বর্ণায়িত করার পদ্ধতি টিকা : ষ্ট্যাপাইলোকক্সি, ষ্ট্যাপটোকক্সি, মাইক্রো-ব্যাকটেরিয়াম যক্ষ্মা, নিউমোকক্সি, নাইসেরিয়া, কলিফরম ব্যাকটেরিয়া, টাইফয়েড বেসিলি, রুমাবেসিলি, শীগেলা, ক্লসট্রিডিয়াম, করিনে ব্যাকটেরিয়াম, ডিপথেরিয়া সাধারণ ছত্রাক ও ভাইরাস সম্পর্কে অধ্যয়ন | ৬টি |
৫ | প্যারাসাইটোলজী : ক. পরজীবির উপক্রমনিকা ও শ্রেণিবিভাগ খ. ম্যালেরিয়া প্যারাসাইটস্ গ. এন্টিমিবা হিস্টোলাইটিকা ঘ. হেলমিনথিস বা ক্রিমিরোগ যেমন – গোলকৃমি, বক্রকৃমি, ফিতাকৃমি, সুতাকৃমি, ফাইলেরিয়া, জিয়ারডিয়া | ৩টি |
৬ | প্র্যাকটিকেল : রক্ত পরীক্ষার পদ্ধতি ঃ টি. সি., ডি. সি, ই এস আর, এইচ বি শতকরা (ঐন%), ডব্লিউ. আর. এ., টি সি টি, এম পি। রক্তে চিনি ও ইউরিয়ার হিসাব। প্র¯্রাবের রুটিন পরীক্ষা, রক্তের অকাল্ট পরীক্ষা। মলের রুটিন পরীক্ষা। সি এস এফ এর পরীক্ষা, লালা ও বীর্য পরীক্ষা। (সকাল ১০.০০টা-১.০০টা এবং ২.৩০টা থেকে ৪.০০টা) (সকাল ১০.০০টা-১.০০টা) | ৫টি |